বাংলা - সূরা আল-জাসিয়া

পবিত্র কুরআন » বাংলা » সূরা আল-জাসিয়া

বাংলা

সূরা আল-জাসিয়া - Verses Number 59
حم ( 1 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 1
হা-মীম।
وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ ( 2 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 2
শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের।
إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ ۚ إِنَّا كُنَّا مُنذِرِينَ ( 3 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 3
আমি একে নাযিল করেছি। এক বরকতময় রাতে, নিশ্চয় আমি সতর্ককারী।
فِيهَا يُفْرَقُ كُلُّ أَمْرٍ حَكِيمٍ ( 4 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 4
এ রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।
أَمْرًا مِّنْ عِندِنَا ۚ إِنَّا كُنَّا مُرْسِلِينَ ( 5 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 5
আমার পক্ষ থেকে আদেশক্রমে, আমিই প্রেরণকারী।
رَحْمَةً مِّن رَّبِّكَ ۚ إِنَّهُ هُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ ( 6 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 6
আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
رَبِّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا ۖ إِن كُنتُم مُّوقِنِينَ ( 7 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 7
যদি তোমাদের বিশ্বাস থাকে দেখতে পাবে। তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যেবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা।
لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ يُحْيِي وَيُمِيتُ ۖ رَبُّكُمْ وَرَبُّ آبَائِكُمُ الْأَوَّلِينَ ( 8 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 8
তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু দেন। তিনি তোমাদের পালনকর্তা এবং তোমাদের পূর্ববর্তী পিতৃ-পুরুষদেরও পালনকর্তা।
بَلْ هُمْ فِي شَكٍّ يَلْعَبُونَ ( 9 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 9
এতদসত্ত্বেও এরা সন্দেহে পতিত হয়ে ক্রীড়া-কৌতুক করছে।
فَارْتَقِبْ يَوْمَ تَأْتِي السَّمَاءُ بِدُخَانٍ مُّبِينٍ ( 10 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 10
অতএব আপনি সেই দিনের অপেক্ষা করুন, যখন আকাশ ধূয়ায় ছেয়ে যাবে।
يَغْشَى النَّاسَ ۖ هَٰذَا عَذَابٌ أَلِيمٌ ( 11 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 11
যা মানুষকে ঘিরে ফেলবে। এটা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
رَّبَّنَا اكْشِفْ عَنَّا الْعَذَابَ إِنَّا مُؤْمِنُونَ ( 12 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 12
হে আমাদের পালনকর্তা আমাদের উপর থেকে শাস্তি প্রত্যাহার করুন, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করছি।
أَنَّىٰ لَهُمُ الذِّكْرَىٰ وَقَدْ جَاءَهُمْ رَسُولٌ مُّبِينٌ ( 13 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 13
তারা কি করে বুঝবে, অথচ তাদের কাছে এসেছিলেন স্পষ্ট বর্ণনাকারী রসূল।
ثُمَّ تَوَلَّوْا عَنْهُ وَقَالُوا مُعَلَّمٌ مَّجْنُونٌ ( 14 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 14
অতঃপর তারা তাকে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে এবং বলে, সে তো উম্মাদ-শিখানো কথা বলে।
إِنَّا كَاشِفُو الْعَذَابِ قَلِيلًا ۚ إِنَّكُمْ عَائِدُونَ ( 15 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 15
আমি তোমাদের উপর থেকে আযাব কিছুটা প্রত্যাহার করব, কিন্তু তোমরা পুনরায় পুনর্বস্থায় ফিরে যাবে।
يَوْمَ نَبْطِشُ الْبَطْشَةَ الْكُبْرَىٰ إِنَّا مُنتَقِمُونَ ( 16 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 16
যেদিন আমি প্রবলভাবে ধৃত করব, সেদিন পুরোপুরি প্রতিশোধ গ্রহণ করবই।
وَلَقَدْ فَتَنَّا قَبْلَهُمْ قَوْمَ فِرْعَوْنَ وَجَاءَهُمْ رَسُولٌ كَرِيمٌ ( 17 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 17
তাদের পূর্বে আমি ফেরাউনের সম্প্রদায়কে পরীক্ষা করেছি এবং তাদের কাছে আগমন করেছেন একজন সম্মানিত রসূল,
أَنْ أَدُّوا إِلَيَّ عِبَادَ اللَّهِ ۖ إِنِّي لَكُمْ رَسُولٌ أَمِينٌ ( 18 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 18
এই মর্মে যে, আল্লাহর বান্দাদেরকে আমার কাছে অর্পণ কর। আমি তোমাদের জন্য প্রেরীত বিশ্বস্ত রসূল।
وَأَن لَّا تَعْلُوا عَلَى اللَّهِ ۖ إِنِّي آتِيكُم بِسُلْطَانٍ مُّبِينٍ ( 19 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 19
আর তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করো না। আমি তোমাদের কাছে প্রকাশ্য প্রমাণ উপস্থিত করছি।
وَإِنِّي عُذْتُ بِرَبِّي وَرَبِّكُمْ أَن تَرْجُمُونِ ( 20 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 20
তোমরা যাতে আমাকে প্রস্তরবর্ষণে হত্যা না কর, তজ্জন্যে আমি আমার পালনকর্তা ও তোমাদের পালনকর্তার শরনাপন্ন হয়েছি।
وَإِن لَّمْ تُؤْمِنُوا لِي فَاعْتَزِلُونِ ( 21 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 21
তোমরা যদি আমার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন না কর, তবে আমার কাছ থেকে দূরে থাক।
فَدَعَا رَبَّهُ أَنَّ هَٰؤُلَاءِ قَوْمٌ مُّجْرِمُونَ ( 22 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 22
অতঃপর সে তার পালনকর্তার কাছে দোয়া করল যে, এরা অপরাধী সম্প্রদায়।
فَأَسْرِ بِعِبَادِي لَيْلًا إِنَّكُم مُّتَّبَعُونَ ( 23 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 23
তাহলে তুমি আমার বান্দাদেরকে নিয়ে রাত্রিবেলায় বের হয়ে পড়। নিশ্চয় তোমাদের পশ্চাদ্ধবন করা হবে।
وَاتْرُكِ الْبَحْرَ رَهْوًا ۖ إِنَّهُمْ جُندٌ مُّغْرَقُونَ ( 24 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 24
এবং সমুদ্রকে অচল থাকতে দাও। নিশ্চয় ওরা নিমজ্জত বাহিনী।
كَمْ تَرَكُوا مِن جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ ( 25 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 25
তারা ছেড়ে গিয়েছিল কত উদ্যান ও প্রস্রবন,
وَزُرُوعٍ وَمَقَامٍ كَرِيمٍ ( 26 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 26
কত শস্যক্ষেত্র ও সূরম্য স্থান।
وَنَعْمَةٍ كَانُوا فِيهَا فَاكِهِينَ ( 27 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 27
কত সুখের উপকরণ, যাতে তারা খোশগল্প করত।
كَذَٰلِكَ ۖ وَأَوْرَثْنَاهَا قَوْمًا آخَرِينَ ( 28 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 28
এমনিই হয়েছিল এবং আমি ওগুলোর মালিক করেছিলাম ভিন্ন সম্প্রদায়কে।
فَمَا بَكَتْ عَلَيْهِمُ السَّمَاءُ وَالْأَرْضُ وَمَا كَانُوا مُنظَرِينَ ( 29 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 29
তাদের জন্যে ক্রন্দন করেনি আকাশ ও পৃথিবী এবং তারা অবকাশও পায়নি।
وَلَقَدْ نَجَّيْنَا بَنِي إِسْرَائِيلَ مِنَ الْعَذَابِ الْمُهِينِ ( 30 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 30
আমি বনী-ইসরাঈলকে অপমানজনক শাস্তি থেকে উদ্ধার করছি।
مِن فِرْعَوْنَ ۚ إِنَّهُ كَانَ عَالِيًا مِّنَ الْمُسْرِفِينَ ( 31 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 31
ফেরাউন সে ছিল সীমালংঘনকারীদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়।
وَلَقَدِ اخْتَرْنَاهُمْ عَلَىٰ عِلْمٍ عَلَى الْعَالَمِينَ ( 32 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 32
আমি জেনেশুনে তাদেরকে বিশ্ববাসীদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছিলাম।
وَآتَيْنَاهُم مِّنَ الْآيَاتِ مَا فِيهِ بَلَاءٌ مُّبِينٌ ( 33 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 33
এবং আমি তাদেরকে এমন নিদর্শনাবলী দিয়েছিলাম যাতে ছিল স্পষ্ট সাহায্য।
إِنَّ هَٰؤُلَاءِ لَيَقُولُونَ ( 34 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 34
কাফেররা বলেই থাকে,
إِنْ هِيَ إِلَّا مَوْتَتُنَا الْأُولَىٰ وَمَا نَحْنُ بِمُنشَرِينَ ( 35 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 35
প্রথম মৃত্যুর মাধ্যমেই আমাদের সবকিছুর অবসান হবে এবং আমরা পুনরুত্থিত হব না।
فَأْتُوا بِآبَائِنَا إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ ( 36 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 36
তোমরা যদি সত্যবাদী হও, তবে আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে নিয়ে এস।
أَهُمْ خَيْرٌ أَمْ قَوْمُ تُبَّعٍ وَالَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ ۚ أَهْلَكْنَاهُمْ ۖ إِنَّهُمْ كَانُوا مُجْرِمِينَ ( 37 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 37
ওরা শ্রেষ্ঠ, না তুব্বার সম্প্রদায় ও তাদের পূর্ববর্তীরা? আমি ওদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছি। ওরা ছিল অপরাধী।
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ ( 38 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 38
আমি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি।
مَا خَلَقْنَاهُمَا إِلَّا بِالْحَقِّ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَهُمْ لَا يَعْلَمُونَ ( 39 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 39
আমি এগুলো যথাযথ উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছি; কিন্তু তাদের অধিকাংশই বোঝে না।
إِنَّ يَوْمَ الْفَصْلِ مِيقَاتُهُمْ أَجْمَعِينَ ( 40 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 40
নিশ্চয় ফয়সালার দিন তাদের সবারই নির্ধারিত সময়।
يَوْمَ لَا يُغْنِي مَوْلًى عَن مَّوْلًى شَيْئًا وَلَا هُمْ يُنصَرُونَ ( 41 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 41
যেদিন কোন বন্ধুই কোন বন্ধুর উপকারে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
إِلَّا مَن رَّحِمَ اللَّهُ ۚ إِنَّهُ هُوَ الْعَزِيزُ الرَّحِيمُ ( 42 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 42
তবে আল্লাহ যার প্রতি দয়া করেন, তার কথা ভিন্ন। নিশ্চয় তিনি পরাক্রমশালী দয়াময়।
إِنَّ شَجَرَتَ الزَّقُّومِ ( 43 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 43
নিশ্চয় যাক্কুম বৃক্ষ
طَعَامُ الْأَثِيمِ ( 44 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 44
পাপীর খাদ্য হবে;
كَالْمُهْلِ يَغْلِي فِي الْبُطُونِ ( 45 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 45
গলিত তাম্রের মত পেটে ফুটতে থাকবে।
كَغَلْيِ الْحَمِيمِ ( 46 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 46
যেমন ফুটে পানি।
خُذُوهُ فَاعْتِلُوهُ إِلَىٰ سَوَاءِ الْجَحِيمِ ( 47 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 47
একে ধর এবং টেনে নিয়ে যাও জাহান্নামের মধ্যস্থলে,
ثُمَّ صُبُّوا فَوْقَ رَأْسِهِ مِنْ عَذَابِ الْحَمِيمِ ( 48 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 48
অতঃপর তার মাথার উপর ফুটন্ত পানির আযাব ঢেলে দাও,
ذُقْ إِنَّكَ أَنتَ الْعَزِيزُ الْكَرِيمُ ( 49 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 49
স্বাদ গ্রহণ কর, তুমি তো সম্মানিত, সম্ভ্রান্ত।
إِنَّ هَٰذَا مَا كُنتُم بِهِ تَمْتَرُونَ ( 50 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 50
এ সম্পর্কে তোমরা সন্দেহে পতিত ছিলে।
إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي مَقَامٍ أَمِينٍ ( 51 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 51
নিশ্চয় খোদাভীরুরা নিরাপদ স্থানে থাকবে-
فِي جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ ( 52 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 52
উদ্যানরাজি ও নির্ঝরিণীসমূহে।
يَلْبَسُونَ مِن سُندُسٍ وَإِسْتَبْرَقٍ مُّتَقَابِلِينَ ( 53 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 53
তারা পরিধান করবে চিকন ও পুরু রেশমীবস্ত্র, মুখোমুখি হয়ে বসবে।
كَذَٰلِكَ وَزَوَّجْنَاهُم بِحُورٍ عِينٍ ( 54 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 54
এরূপই হবে এবং আমি তাদেরকে আনতলোচনা স্ত্রী দেব।
يَدْعُونَ فِيهَا بِكُلِّ فَاكِهَةٍ آمِنِينَ ( 55 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 55
তারা সেখানে শান্ত মনে বিভিন্ন ফল-মূল আনতে বলবে।
لَا يَذُوقُونَ فِيهَا الْمَوْتَ إِلَّا الْمَوْتَةَ الْأُولَىٰ ۖ وَوَقَاهُمْ عَذَابَ الْجَحِيمِ ( 56 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 56
তারা সেখানে মৃত্যু আস্বাদন করবে না, প্রথম মৃত্যু ব্যতীত এবং আপনার পালনকর্তা তাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করবেন।
فَضْلًا مِّن رَّبِّكَ ۚ ذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ ( 57 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 57
আপনার পালনকর্তার কৃপায় এটাই মহা সাফল্য।
فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ ( 58 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 58
আমি আপনার ভাষায় কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা স্মরণ রাখে।
فَارْتَقِبْ إِنَّهُم مُّرْتَقِبُونَ ( 59 ) আল-জাসিয়া - Ayaa 59
অতএব, আপনি অপেক্ষা করুন, তারাও অপেক্ষা করছে।

বই

  • হারাম শরীফের দেশ, ফজিলত ও আহকামবইটি উম্মুল কুরা বিশ্ব বিদ্যালয়ের দাওয়া ও উসুলুদ্দীন ফ্যাকাল্টি কর্তৃক সংকলিত। বইটিতে পবিত্র মক্কায় অবস্থিত মাশায়েরসমূহের পরিচিতি ও ইতিহাস, সেখানে গমনকারীর করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ে সবিস্তারে আলোচনা স্থান পেয়েছে। সাথে সাথে এ বিষয়ে প্রচলিত কুসংস্কার- ভুলত্রুটি সম্পর্কেও দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যথার্থভাবে। বইটি সাধারনভাবে সকল মানুষ, ও বিশেষভাবে হজ পালনকারীদের উপকারে আসবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

    সম্পাদক : মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম চান্দ মিয়াঁ

    অনুবাদক : হাসান মঈন উদ্দীন - মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ - দা'ওয়াহ ও উসূলুদ্দীন ফ্যাকাল্টি, উম্মুলকুরা বিশ্ববিদ্যালয়

    Source : http://www.islamhouse.com/p/60297

    Download :হারাম শরীফের দেশ, ফজিলত ও আহকামহারাম শরীফের দেশ, ফজিলত ও আহকাম

  • রমজান বিষয়ক ফতোয়ারমজান বিষয়ক ফতোয়া : উলামায়ে সালাফের ফতোয়া থেকে রমজান, সিয়াম ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোট ত্রিশটি ফতোয়া এখানে সংকলন করা হয়েছে। আশা করি প্রত্যেক রোজাদার এর দ্বারা উপকৃত হবেন।

    সংকলন : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    সম্পাদক : জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/54573

    Download :রমজান বিষয়ক ফতোয়ারমজান বিষয়ক ফতোয়া

  • রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায় পদ্ধতি-

    সংকলন : আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায

    সম্পাদক : যাকের হুসাইন বিন ওরাসাতুল্লাহ - জাকের হুসাইন বিন ওয়ারাসাতুল্লাহ

    অনুবাদক : আব্দুননূর বিন আব্দুল জাব্বার

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ - ইসলামী গ্রন্থাগার : http://www.islamicbook.ws

    Source : http://www.islamhouse.com/p/2653

    Download :রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায় পদ্ধতিরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাত আদায় পদ্ধতি

  • মোবাইল ফোন ব্যবহার : বৈধতার সীমা কতটুকুমোবাইল ব্যবহারের মূলনীতি: একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। ইসলামের দৃষ্টিতে মোবাইলের বৈধ ও সঠিক ব্যবহার, মোবাইল ব্যবহারের শরয়ি মূলনীতি খুবই গুরুত্বসহ স্থান পেয়েছে অত্র গ্রন্থে। মোবাইলে কথা বলার আদব-কায়দা, বৈধতা ও অবৈধতার সীমানা ইত্যাদি বিষয় কুরআন-সুন্নাহর দালিলিক ভিত্তিভূমে দাঁড় করানোর প্রয়াস পেয়েছেন প্রাজ্ঞ লেখক খুব চমৎকারভাবে। বইটি সবার জন্য অবশ্যপাঠ্য বলে মনে করি।

    সংকলন : মুফীজুল ইসলাম আব্দুল আজীজ

    সম্পাদক : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/308399

    Download :মোবাইল ফোন ব্যবহার : বৈধতার সীমা কতটুকুমোবাইল ফোন ব্যবহার : বৈধতার সীমা কতটুকু

  • তাঁদের মধ্যে মধুময় সম্পর্ক [নবী-পরিবার ও অবশিষ্ট সাহাবীগণ পরস্পর সহানুভূতিশীল]তাঁদের মধ্যে মধুময় সম্পর্ক: নবী-পরিবার ও অবশিষ্ট সাহাবীগণ পরস্পর সহানুভূতিশীল : উম্মাতের মধ্যে যে মতপার্থক্যের উৎপত্তি হয়েছে তা জানা ও প্রতিকার করা শরী‘আতের অন্যতম মহান উদ্দেশ্য। এটি একটি বৃহৎ বিষয়; যা উম্মতকে ক্ষত-বিক্ষত করে দিয়েছে। এই গবেষণায়, সাহাবায়ে কেরাম ও আলে বাইত -রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম- এর মাঝে যে মধুময় সম্পর্ক ছিল, তার প্রমাণাদি তুলে ধরা হয়েছে। তাদের মধ্যে যত যুদ্ধ-বিবাদই সংঘটিত হোক না কেন, তারা ছিল পরস্পর সহানুভূতিশীল ও দয়ালু। যদিও কোনো কোনো গল্পকার/ইতিহাসবেত্তা তা না জানার ভান করে থাকে, তবুও এ-কথাটি বাস্তব সত্য; তা এ-সব মিথ্যা গাল-গল্প ও অসার চিন্তাধারার বিরুদ্ধে স্বচ্ছ ও শুভ্র প্রমাণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত থাকবে । এ-ধরনের ঐতিহাসিকদের মিথ্যা গাল-গল্প ও অসার ধ্যান-ধারনা-অনুমানকে কিছু প্রবৃত্তির অনুসারী, রাজনৈতিক সুবিধাবাদী ও ইসলামের শত্রুরা পুঁজি করেছে তাদের হীনস্বার্থ উদ্ধার এবং এই উম্মতের মধ্যে মতপার্থক্য ও মতবিরোধের শিকড় গ্রথিত করার জন্য।

    সংকলন : সালেহ ইবন আবদিল্লাহ আদ-দারওয়ীশ

    সম্পাদক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া - মো: আব্দুল কাদের

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/334268

    Download :তাঁদের মধ্যে মধুময় সম্পর্ক [নবী-পরিবার ও অবশিষ্ট সাহাবীগণ পরস্পর সহানুভূতিশীল]তাঁদের মধ্যে মধুময় সম্পর্ক [নবী-পরিবার ও অবশিষ্ট সাহাবীগণ পরস্পর সহানুভূতিশীল]

ভাষা

Choose সূরা

বই

Choose tafseer

Participate

Bookmark and Share